সিরিয়াল

এপারে সবার দিদি আর বাস্তব জীবনে একজন আদর্শ মা, ছেলের সাথে ডে আউটের কিছু ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করে নিলেন অভিনেত্রী রচনা ব্যানার্জী

সারা বাংলার কাছে যিনি দিদি নামে পরিচিত, যাঁর কাছে মন খুলে নিজেদের জীবনের দুঃখ কষ্ট ভাগ করে নিতে পারে সমস্ত নারীরা সেই সবার দিদি, রচনা ব্যানার্জী। তবে তিনি কিন্তু আদপে একজন আদর্শ মা ও। দীর্ঘদিন ধরে জি বাংলার জনপ্রিয় রিয়েলিটি শো দিদি নং ওয়ানের সঞ্চালিকা হিসেবে কাজ করে এসেছেন তিনি। একের পর এক সিজন শেষ হয়েছে কিন্তু সঞ্চালিকা হিসেবে রচনা ব্যানার্জী থেকে গিয়েছেন। এই মঞ্চে এসে সবাই যে যার জীবন সংগ্রামের কথা জানাতে পারেন। আবার অনেকে এই মঞ্চ দেখে অনুপ্রেরণা পান দিদির থেকে জীবনে এগিয়ে যাওয়ার।

আরও পড়ুন: রিয়া চক্রবর্তীর সাথে যোগাযোগের জেরে খবরে রয়েছেন সল্লু ভাই! মাত্র এক সপ্তাহের জন্য সালমান খান রিয়াকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত দিতে রাজি!

তবে একদিকে তিনি সঞ্চালিকা অন্যদিকে আবার একজন মা। একা হাতে ছেলেকে মানুষ করছেন তিনি। বহুবার তাঁকে দিদি নং ওয়ানের মঞ্চে ছেলের সম্পর্কে বহু কথা বলতেও দেখা যায়। তবে শুটিং এর কারণে ছেলেকে ঠিকমতো সময় দিয়ে উঠতে পারেন না অভিনেত্রী। আবার তার সাথে সাথে সম্প্রতি অভিনেত্রী অনলাইনে নতুন শাড়ির ব্যবসা খুলেছেন যা নিয়ে আরও ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন তিনি। তবে বারবার অভিনেত্রী আক্ষেপ করতেন সব কিছুর মধ্যেও ছেলে কে যাতে সময় দিতে পারেন। ছেলেকে খুব ভালোবাসেন অভিনেত্রী।

রচনা ব্যানার্জী এবং তার ছেলে দুজনকেই একসাথে বেস্ট ফ্রেন্ড বলা যায়। তাই এবার সব ব্যস্ততা ছেড়ে ছেলেকে নিয়ে বেরিয়ে পড়লেন ঘুরতে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেলেকে সাথে নিয়ে কয়েকটি ছবি পোস্ট করতে দেখা গেলো অভিনেত্রীকে। অভিনেত্রীর পোস্ট করা ছবিতে একসাথে ছেলেকে নিয়ে দেখা গিয়েছে রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়ার ছবি। কখনও ছবিতে রেস্টুরেন্টের সিঁড়িতে আবার কখনো দেখা গিয়েছে বিভিন্ন পোজ দিয়ে ছবি তুলতে দেখা গিয়েছে। দিদি নং ওয়ানের সঞ্চালিকাকে আবার কখনো ছেলেকে নিয়ে খাবারের সামনে ফটো তুলতে দেখা গিয়েছে। জলের গ্লাস নিয়ে আবার চিয়ার্স করতেও দেখা গিয়েছে অভিনেত্রীকে। আবার ক্যাপশনে লিখেছেন মা ছেলের ডে আউট। দুজনকেই বেশ ফুরফুরে মেজাজে দেখা গিয়েছে।

আরও পড়ুন: ভালো নেই চারুলতা! আচমকাই অসুস্থ হয়ে বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি হলেন অভিনেত্রী মাধবী মুখোপাধ্যায়

রচনা ব্যানার্জী যে ছেলেকে এখনও যথেষ্ট অনুশাসনের মধ্যেই রাখেন সেকথা স্বীকার করেন মঞ্চে। এখনও কথা না শুনলে মায়ের হাতে মারও খেতে হয় ছেলেকে। সম্প্রতি বাবা কে হারিয়ে খুব একা হয়ে পড়েছিলেন রচনা। সঞ্চাকিকার দায়িত্ব থেকে কিছুদিন ছুটি নিয়েছিলেন তবে ফের কাজে ফিরেছেন তিনি।

Related Articles

Back to top button